বিকেলের আলসে রোদে তোমায় দেখেছিলাম,
নাম তো জানি না,তাই রোদেলা বলেই ডাকলাম।


ডাক দিতেই দেখি তুমি আমার দিকে হেঁটে আসছো      
—চুলগুলো তোমার সুন্দর করে বাঁধা—
আচ্ছা,ওটাকে তো পনি টেলই বলে,নাকি?


কেমন যেন একটা মায়া নিয়ে বললে,“আপনি আমার নাম জানেন কিভাবে?”
আমি তো তখন হাবা-হামবড়া,এই মেয়ে বলে কি!
কাকতাল গুলো এভাবেই হয় নাকি?


আমার সেকেন্ড ত্রিশের নিরবতায় একটু বিরক্ত হয়ে বললে,“এই যে,কিছু কি বলবেন,নাকি হাবার মতো হা করেই তাকিয়ে থাকবেন?”


আমি শুধু প্রশ্ন করলাম,
বললাম,“ আচ্ছা বিকেলের এই রোদের বদলে এখন যদি মিষ্টি একটা স্নোফল হতো,
তোমায় স্নোহোয়াইট বলে ডাকলেও কি ফিরে এসে বলতে আমি তোমার নাম জানলাম কিভাবে?
কিংবা যদি জোছনা রাতে চাঁদের ছাদে তোমার চাঁদমুখ দেখে চাঁদনি বলে ডাকতাম,
তখনোও কি আসতে আমার কাছে?”


তুমি বললে,“ পুরো গল্প এখানেই করবেন,মশাই!
পাশেই কিন্তু কফিশপ, আমরা কফি খেতে খেতেও কিন্তু বাকী গল্পগুলো করতে পারি।”


আমি কথা না বাড়িয়ে বললাম,“যথা আজ্ঞা,রাণী সাহেবা।”