রাতজাগা পাখির মত এই দুটি চোখ জেগে থাকে
ফোমের নরম স্নেহে এলায় শরীর,
অপেক্ষার র্দীঘ প্রহরে,
কলিং বেল অভিমানে চুপ করে থাকে।
আমার ঊত্র্কীণ স্নায়ু তুবু স্থীর হয়ে রয়...।
মাঝে মধ্যেই রাস্তায় গাড়ীর র্হন বাজে
শব্দ করে গেট খোলে দারোয়ান,
কখনোবা অজান্তে ছুটে যাই সদর দরোজায় ।
তারপর, মফস্বল শহরের নিরবতা
আমাকে ঘিরে রয় অক্টোপাশের মত ।
সেল ফোনটাও যেন অসহায় একা একা
শুয়ে থাকে চুপচাপ বালিশের পাশে ।
ভয়ে থাকি কখন যে বেজে ওঠে,তারপর অজুহাত,
চোর,খুনি,ডাকাত...,কেড়ে নেবে আমার মায়াবী রাত,
তোমায়-আমায় ।
বিরহী গানের মত
ঘোমট কান্নারা যেন নিরলে আছড়ে পড়ে নিথর ধরায়,
বিষন্ন্ বিষাদ তরঙ্গমালা সকরুন সুরেসুরে
ছড়িয়ে যায় সমস্ত আবাহাওয়া মন্ডলে...।
এ আমার নিসংঙ্গতার বির্দীণ সুর
এ আমার একাকিত্বের তী্ক্ষ্ণ যন্ত্রনা,
      যেন--
বিপন্ন আত্মাকে সান্তনা দেয়া যায় না কোন মতেই ।
নিভৃতে ঘুমরে কাঁদে প্রিয় ঘর গৃহস্থালী
শত চেষ্টাতেও তাকে ফেরানো যায় না কোন মতেই..।