তোমার অপেক্ষা করতে করতে
বড় ক্লান্ত হয়ে পড়েছি,
চৈত্রের গরমে তৃষ্ণায় ব্যাকুল প্রাণ
শরীরে নোনা জল অবসন্নতাকে  
পাকা পোক্ত করে খুঁটি গেড়ে বসছে
যেন মামার বাড়ি বেড়াতে এসেছে ।
তুমি কি একটু আগে এসে
দিতে পার না সুখের পরশ ?
নিয়ম বহির্ভূত অনেক কাজ হচ্ছে আমার দেশে
কেউ কি রাখছে তার খবর ?
ঐ ধারাতে তুমিও না হয়
ভাসালে তোয়ামার খেয়া,  
অবশ্য ঐ খানেতে থাকলে পরে মায়া ।
যদিও তোমার আগমনী ধ্বনিতে
ভয় ভর করে মনে, তবু
মুসলধারে তোমার স্পর্শে
আলোড়িত হতে চায় মন
সতেজতা ফিরে পাবার আকাঙ্খায় ।
দীর্ঘ বিরিতির পর ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ছোঁয়া
প্রশান্তির বাতাস বইয়ে দেয়,
পুলক জাগে আলিঙ্গনে জড়াবে বলে
তোমায় নিয়ে ভিজবো ধরা তটে ।  


০১/০৪/২০১৫ ইংরেজি ।
ঢাকা ।