নীরব নিস্তব্ধতায় ছেয়ে থাকে চারদিকে,
নীরবতা লালন করি আমার শূন্য বুকে।
আকাশ পানে তাকিয়ে দেখি লক্ষধিক নক্ষত্র,
পান্ডুর চাঁদ চারদিকে করছে আলোকিত।
অথচ সবাই হয়ে আছে কতটা পাষাণ,
সঙ্গী হয়ে কেউ করেনা মোর নীরবতা অবসান।
মরমর গাছের পাতা ঝড়ছে হিমেল হাওয়ায়,
একাকিনী হয়ে তবু আমি থাকি নীরবতায়।
ঐ পান্ডুর চাঁদ, নক্ষত্র হিমেল হাওয়া,
রাত্রি জুড়ে শুধু তাদেরই সঙ্গী করে পাওয়া।
অপলক দৃষ্টিতে চেয়ে থাকি চাঁদের পানে,
চাঁদ তবুও বলেনা কথা কভু মোর সনে।
নক্ষত্র গুলো শুধু মিটি মিটি জ্বলে,
চুপটি করে তাহাই আমি দেখি দৃষ্টি মেলে।
হিমেল হাওয়া মোর প্রানে দিয়ে যায় দোলা,
কাঁটেনা তবু মোর নীরবতার বেলা।
অসহায়ের মত যাপন করি নিস্তব্ধ রাত্রি,
আমি হয়ে আছি নীরবতার পথের যাত্রী।