তিনটা ত্রিশ
ঠিক এ সময় লাঞ্চে আসতো অফিসওয়ালী।
চারদিকে উকি ঝুকি মারতো রংধনু চোখ
পাতা গুলো বলতো বাতাসে বাতাসে হাই হ্যালো।
কোন মন্দিরে বেজে উঠতো যজ্ঞের ঘন্টা
অঞ্জলী দেবার মন্ত্র মুখে যেত এমনি এসে...
ঈদের চাদ যেন আমার সম্মুখে...
বড় দিনের তুষার পাত মনের কোনে কোনে...
ঘরে বাধা পাগলা ঘোড়াটা ছিড়তে চায় রশি..
তরমুজের ভেতর ঢাকা বাইরের মত
কোথায় জানি আসে লাল গোলাপ নিমন্ত্রন।
আমি উন্মূখ হয়ে জ্বানালা খুলি
দরজার কপাট ভাঙ্গি দাড়াতাম
ঘরেরই ভিতর ফ্যানের নিচে....
ঊড়িত চুল আমার
ঊড়িত ঘরে বাধা বাসা মাকড়সা শিকারি..
নিচু মনে দাড়াতাম শুধু মোবাইল কাছে
ভাবিতাম শুধু
কবে রিং রিং করে উঠবে
রাধার নুপুরের তালে বাজি!!


আমি না হয়
কানাই না হলাম
তবু বাজালাম তো বাশি..


তিনটা ত্রিশের চিরন্তন উপবাসি //