সৌন্দর্য গলে গলে পড়ে যেনো শৈশবের মোমবাতি
অন্ধকারে মোহনীয় চাঁদের আলোয় জেগেছে নেশা,
কারে ডাকি—কারে আঁকি বুকভরা গল্পের ব্যস্ততায়
না পেয়েও এইসব দৃশ্যের ভিড়ে তোমায় পেয়ে যাই।


হাঁসেরা ব্যস্ততা মুছে গেলে এখানে নামে রঙিন স্তব্ধতা
ঢেউয়ে ঢেউয়ে মনে হয় চলে যাই সুদূরমগ্ন পিপাসায়,
কনে দেখা আলোর নিচে নিজের ছায়ার সাথে হেঁটে
হেঁটে বরুণ ফুলের কাছে গিয়ে লিখি হৃদয়ের কবিতা।


নিশির শিশিরে ভিজে ভিজে জীবনের তৃষ্ণা বাড়াই
আকাশের শরীর থেকে কে যেনো ঢেলে দেয় অমল,
কোমর ডুবিয়ে দাঁড়িয়ে থাকা বৃক্ষের ডালে চিৎ হয়ে
শুয়ে মনে হয় তাকিয়ে থাকি নিঃসঙ্গ নক্ষত্রের দিকে।


সন্ধ্যার মেঘমালা পথ ভুলে চলে আসে বুকের কুহকে
আদিগন্ত ঘোরে ভুলে যাই মনের গভীরের সমস্ত খেদ,
চারুতার পসরা সেজে বসে থাকা হে আকণ্ঠভেদী
আমাকে মুহুর্মুহু পান করতে দাও তোমার দৃশ্যাবলি।