সাই-সাই করে স্ফুটচন্দ্রাকর ঢুকে যাচ্ছে আমার কঙ্কালে
সদলবলে—
বৃষ্টির স্তন থেকে ঝরে পড়ছি...
ঘুরতে ঘুরতে দৌড়াতে দৌড়াতে
হচ্ছি ক্রমাগত খণ্ডিত দ্বিখণ্ডিত বিখণ্ডিত।


ঘোরের ভেতরে ঘর—
রূপের বর্ণমালা বদলে গেলে
পাহাড় হয়ে যায় পাখি...
ওড়তে
          ওড়তে
ফুলের কাছে বলি ফলের জন্মবৃত্তান্ত!


কে না চায় পাখি হতে?
এই ব্যাকরণিক জীবনের মাঝে হঠাৎ
আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে কাকে খুঁজো তুমি?
লোহার মৃত্যু হয় লোহারই ক্ষয়ে
আর আমরা প্রজাপতির আয়ু নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকি
আরও কিছু বিরল দৃশ্যের জন্যে।


তবুও, তবুও...
আমাকে লিখে চলছে যে কলম
আমাকে বয়ে চলছে যে সময়
তারও মৃত্যু হয়
তারও পতন হয় সুগভীর ক্লান্তিতে।