জীবনের সন্ধিক্ষণে আজ তবুও তোমার মূর্তি এঁকে যাই
আকাশের চাঁদ যেন হাতের মুঠোই নিয়ে ঘুরে বেড়াই
তবুও আঁধারে ডুবে মরি সতত আলোর দেখা না পাই
শরতের ঝকঝকে আকাশে শুভ্রতা খুঁজি নিরন্তর ।


ঘনকালো মেঘের হাতছনিতে তলিয়ে যাই অতলে
সূর্যের উপরে দাঁড়িয়ে রোদ কে বলি- সরে যাও তুমি ।
মেঘের চঞ্চল খেলায় নিজেকে আজ জড়িয়ে নিয়েছি
কখনো সাদা আবার কখনো ঘনকালো এই নিয়তি ।


দুঃখের ঢেউ গুলো সদা পিছু নেয় আমায় খেলার
সরঞ্জাম বানায় ;সেই দুখ সাগরে ভাসতে ভাসতে
ফেনা হয়ে ভেসে বেড়াই; বুক ভরা ধিক্কার নিয়ে ।
পূর্ণিমা কে বলি জীবনে আরো আরো দাও আাঁঁধার।


সারা জীবনের ক্লান্তি ভর করেছে বিদায় ক্ষণে
আজও হৃদয় চায় দিতে আছে যত সঞ্চয়
শুধু তোমার এক ফালি চাঁদের পরশখানি দিও ।
স্মৃতি যদি বিস্মৃতি হয় তবে পরানটারে চিনে নিও ।


রামধনুর আবিরে রাঙিয়ে দিও ঘুম ভাঙানির গানে
যুগ যুগ অপেক্ষার প্রহর গুণতে গুণতে ঝাপসা নয়নে
দুটি হাত খোঁজে দিনরাত আয় আয় গান গায় ।
তার আশায় মালতির গহিন বনে সুখহীন পরানে ...