ইশ! আচমকা এক তীব্র ঝরে


  চৈত্রর ঐ রাত দুপুরে ,


নিদ্রা  মাপা চোখের পাতা


খুলিয়া  রাখে হেমলতা,


ঈষৎ শীতল বাতাস ডাকে,


হেমলতা গিয়ে জানলায় বসে.


ভাবতে বসে মায়ের কথা,


চোখে পড়লো হুতুম পেঁচা,


সেকি ! না না, এ যে লক্ষীপেঁচা,


বেথুনের ঐ ক্লাসরুম গুলো আজও,


যেন হেমলতা কে টানে কাছে ,


ফেরার  সময়ে বিকেলে


বান্ধবীরা বলতো 'হেমু তুই বড্ডো সেকেলে'


দেখতে দেখতে সময় গড়াল ,


শ্রাবন বাড়ালো হাত.


বাপির পাওয়া গ্রাচুইটির হলো মোক্ষম ব্যবহার,


অশ্রূ চোখে সিদুঁর মুখে লক্ষী সাজে হেমলতা,


সঙ্গে নিলো গাছ কৌটো আর আকাশে ওই লক্ষীপেঁচা...