রাত নিশ্চুপ ,
তারাগুলো আস্তে আস্তে মাটিতে খসে পড়ছে .
আর আমি কুডিয়ে নিচ্ছি তোমায় একটি হার
পরাবো ভেবে। কেমন শীত শীত লাগছে ,
যদিও বাতাস বইছে না !
কেমন ভয় ভয় লাগছে ,
যদিও আকাশ কাদছে না !
চোখে ঘুম নেই ,অথচ ভাবনার বিশ্রাম কোথায়?
আমি যেন সোনার হরিনীর খোজে এসে, নেড়ি কুত্তার
পেছনে ছুটছি। কি অদ্ভুদ তাই না!
তুমি হাসছো ?
আস্থা -অনাস্থা যা রাখো,
আমি কিন্ত পুরুষ ,শরীরের যত
রক্ত আছে , সব  ডেলে দিয়ে ওই আকাশ কে
লাল বানাবো। বেদনার রং আমার  খুব অপছন্দের।
এক ফোটা রক্ত দিয়ে তোমায় সিদুর পরাবো।
আমি কাপুরুষ নই। কেন,
যোদ্ধারা কি ভয় পায় না !
আমি  নিজেকে যোদ্ধা ভাবি !আমিও  ভয় পাই তবে
তোমাকে নিয়ে।
তোমার চপলা ঠোটে হারাতে বসেছি  নিজেকে।
হয়তো অন্য  কেউ হলে  সাম্রাজ্য
হারাতে  হত। আমি  নিজেকে তোমার
মাঝে হারিয়ে ফেলেছি, তাই আর
হারানোর কিছু নেই বাকি। শুধু  ভয়
হয় যদি  তুমি হারিয়ে  যাও কখনো।
আমি পারবো না , ওই আকাশ
ফুডে, কিনবা মাটি ফেড়ে তোমায় ফিরিয়ে আনতে।
এই আচরণ পৌরুষিক নয় ! এটা ঐশ্বরীক !
আর আমি  ইশ্বর  নই।