ফুলের তোড়া আর কয়েকটি উপহার সামগ্রিক
হাতে তুলে দিয়ে
আনন্দে  অন্য ঘরে চলে যায়
ততক্ষণে বিদায়ী শিক্ষক
ওখানেই অপেক্ষা করেছিলেন।


কয়েকজন হাসি দিয়ে বলেছিলেন,
যাত্রাপথ শুভ হোক
আর কয়েকজন অনুভব করেছিলেন
ছেড়ে চলে যাওয়ার যন্ত্রণা।


কয়েকটি মুখ বেশ কঠিন
স্তাবকের ধাঁচে খোদাই করা
কোনো মতে  ওঁকে ছেড়ে দিলেই
ধড়ে প্রাণ আসে
কারণ অদৃশ্য টাকা হাতানো যদি স্মরণে আসে।


আর এখন,এমন দিনে
দীর্ঘ সময় এইমুখ দেখলে
জ্বলে উঠতে পারে তীব্র বিস্ফোরণ।


তখন কি হবে, প্রশ্ন উঠতে পারে
প্রতারণার স্বচ্ছ মুখ ভেসে উঠতে পারে
আসলে এই স্কুলের প্রতিটি দেওয়ালে
আপাদমস্তক ঢাকা দুর্নীতি।