ধর্ষকের ঈশ্বর আছেন, মনোজ্ঞ ক্যামেরাতে
ধর্ষিতা হয় — কোমল দেহ লোকারণ্য পথে


মা - বাবা চায় বিচার,ধর্ষকের চেহারা খুলে দিতে
অন্ধ বিচারক সন্ধি করে গোপন নির্জন প্রান্তে


রক্তাক্ত শরীর ছিঁড়ে খেয়েছে মেয়ের সঙ্গে  মা'কেও
নদীয়া,মাটিয়া, পার্কস্ট্রিট,কামদুনি উজ্জ্বল সাক্ষীও


কবিদের হাতে আর কবিতা আসে না, ঘোষিত পুরস্কারে
বিনা দোষ তুলে নিয়ে যায়, চুপচাপ বন্দী ঘরে


বাবা নিহত, মা ধর্ষিতা, মেয়েকে শ্মশানে পুড়ায়
শাসকের চেহারায় ছোবল খায় মেয়েটির পাড়ায়


অন্ধ বিচারক সত্য লুকায় মিথ্যার প্রমাণ পত্রে
ধর্ষক আজ রঙিন হয়,কামনার সুরা পাত্রে।