আগে জানতাম, মানুষের কাছ থেকে শুনতাম
বাঘের বাচ্চা নাকি খেতো তার মায়ের দুধ,
এখন দেখি শুনা জানা সব‌ই হলো উল্টো
বাঘ তো নয় সে আস্ত একটা ভুত।


সে মাংস ভক্ষণ করে
সুযোগ পেলে হরিণের মতো খায় ঘাস,
সে বনে থাকেনা, থাকে অলিতে গলিতে
এটাইতো কলিযুগের পূর্ব আভাস।


কি আর হবে
যা হবার তা হয়েছে!
কাহিনীটা যেন
মরুভূমিতে দুধের ঝর্ণা বয়েছে।


এখন আর নয়
সেই অধম রাক্ষস বাঘের অত্যাচার সহ্য করা,
আমাদের শুধু একটাই কাম
এই হিংস্র জানোয়ারকে সমাদরে চিড়িয়াখানায় ভরা।


তানাহলে আমাদের সোনার গাঁয়ে
সোনার দেশে হবেরে হাহাকার,
অর্ধ বাঘ যদি এসেছে
এখন তাহলে হায়েনা আসবে আবার।


দিনের বেলায় মানুষ বের হবেনা
রাতেও চুপচাপ,
গাছের পাতার শব্দ শুনেও
মনে হবে যেন এটাই অর্ধ বাঘের লাফ।


সময় থাকতে সবাই হুঁশিয়ার হও
হাতে গরুর লাঠি নিয়ে অথবা বাঁশ,
কারণ কিযে একটা অবস্থা এই পরিবেশে
হায়! মনে দুঃখে ছারছি দীর্ঘ স্বাস প্রশ্বাস
কি যে হবে আর, সর্বনাশ।