আজকে বসে করছি লিখালিখি,করছি ভাবাভাবি
এসব কিছুর পেছনে তারই অবদান
যিনি করেছেন গর্ভে ধারণ দশমাস
অবশেষে সৃষ্টিকর্তার মহান করুণায়
করেন আমাদের এই ধরণীতে নিপাত
দেখান আমাদের এই ধরণীর আলো
নিজে ও তৈরি করে নেয় এই ধরণীতে
কীভাবে বেঁচে থাকা যায় ভালো।
যাকে নিয়ে এতক্ষণ বললাম
তিনিই আমার স্নেহময়ী মা!
অবাক হচ্ছেন তাকে নিয়ে কেনো এতো কথা?
কারণ তিনিই এই পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ নারী
তিনিই আমাদের বেঁচে থাকার প্রেরণা!
এবার আসি মূলকথায়,বুঝতেই পেরেছেন
নারী মানে মা,নারী মানে এই সমাজের প্রাণ
নারীরা এই সমাজকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য
তৈরি করে নেয় অনেক বড় বড়  উদ্যম
পুরুষের পাশাপাশি তাদের উদ্যমের হাত
ধরে ও চলছে এই পৃথিবী
এটা অস্বীকার করলে তাদের হৃদি
পরেরবার এই পৃথিবীর কাজে আর সাঁই দিবে কি?
বর্তমানে নারীরা ঘরে বাইরে সামলাচ্ছেন তাল মিলিয়ে
কিন্তু কিছু নারী নিজেকে পারছেনা অন্যদের সাথে মিলাতে
বারবার হোচঁট খেয়ে যাচ্ছে তারা পড়ে!
জানেন,হোচঁট খেয়ে পড়ে যাওয়া নারীগুলো কারা?
তারা হলো এই সমাজের নির্যাতিতা,নিপীড়িতা ধর্ষিতা নারীগুলো যারা!
তারা এই সমাজের হিংস্র জন্তুদের স্বীকার
তাদের হিংস্র জন্তু বললে বোধহয় ভুল হবেনা
কারণ তাদের দ্বারাই কলুষিত হচ্ছে পিতৃসমাজ
অপমানিত বোধ করছে মাতৃজাতিরা!
(✍️-তুর্ণা
০৮.০৩.২০২৪।
চট্টগ্রাম সরকারি কলেজ
এইচএসসি ২০২৫)