বসন্তের গোধূলি বেলার শেষ প্রহরে,
মাতোয়ারা যখন মন, হাসনাহেনার গন্ধে।
নীরবতা ছেড়ে একটু চেয়েছি সামনে,
মুগ্ধ করা সে এক রুপের ঝলক!
হেরিলাম আমি এ দু'নয়ন ভরে।
চাঁদ সে তো নয়-
তবু যেন জোছনা ছড়ায় তার অঙ্গে।
এই জনস্রোতের মাঝে-
রূপের অবলীলায় মোহিত সে রুপ।
চঞ্চল তার চোখের চাহনি
আমার নগ্ন চিত্ত মগ্ন হইল,
দেখে সে রূপের মাধুরী।
চোখের অলক্ষ্যে সন্ধ্যা মালতীর দীপ,
যেন জ্বলে উঠিল উদ্দীপ্তে।
দক্ষিণা সমীর তখনো বহিছে
শুকনা পাতার মড়মড় শব্দ করে।
সে দীপ যেন নিভবেনা কোনো বাতাসে!
কেবলই তাকিয়ে আছি মায়াবী চোখে।
সব সুন্দরকে দেখেছি সে রুপে!
সেই যৌবনে ভরা অঙ্গখানি,
চিকন ঠোঁটের মিষ্টি হাসি,
শুধু দুর হতেই দেখেছি।
প্রথম দেখা সেই রুপের মাধুরী,
শুধু সঞ্চয়ে রেখেছি।
৬ মার্চ ২০১৮, যশোর পৌর পার্ক।