তোমার হাসি দেখার জন্য,অ্যারিস্টটল  
স্রষ্টার কাছে চিঠি দিয়ে আবেদন করেছে
আবার পৃথিবীতে আসার জন্য।
স্বর্গ থেকে পালিয়ে ছুটে চলছে বিদ্যাসাগর
তোমাতে সম্মুখে কবিতা লেখার প্রয়াসে
বাবার ঠোঁটে চুমু দিয়ে বাবাকে বলেছি
ধন্যবাদ প্রেমময় পৃথিবী উপহার দেওয়ার জন্য।
পশ্চিমা বিশ্বাসের তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ রুখে
দাঁড়িয়েছে সুনয়না হাসির লোভনীয় দেখে।
আমার পরাজিত হৃদয় পুষ্পে আচ্ছাদিত
হয়েছে আগুনের লেলিহান শেখা।
গালিবের কবিতা মুখরিত ধ্বনির মাধুরীতে,
নরকের কার্যক্রম সর্বাধিক স্তব্ধ তোমার পদচারণ।
পৃথিবীর সজ্জিত নতুন যৌবনে ললনার স্তন।
৭৩ হাজার বর্গমাইল হেঁটে এসেছে
বিলাতের রাজা তোমাতে সান্নিধ্য সাধনে।
বাংলা সাহিত্যের সকল ব্যাকরণ
কামিনী কাঞ্চন হাসিতে ফুল্কিত।
কবিগণ মুগ্ধ তাদের কবিতার যৌবনের খিদে।
নরকবাসীর আক্ষেপ তোমাকে না দেখেই
পৃথিবী ত্যাগ,পুরোহিত হাঁটিতেছি ধরণীর পথে।
   স্বর্গের অধিবাসী মিছিলে নেমেছে
   তোমাকে দেখার অসুখে, রবীন্দ্রনাথ
   গীতাঞ্জলি শুনিয়ে তাদেরকে
   শান্ত করার ব্যর্থ চেষ্টা।
প্রকৃতির রুপ উপেক্ষা তোমাতে যৌবনের সাজ,
     সাগর সর্বহারা তাহারই চরণ ধোয়াতে।
     কামনার বাতি জ্বালিয়ে দাও পৃথিবীর  
     আনাচে আকাশের নিচে।
হাসির পুষ্পে আচ্ছাদিত কর অন্ধকার পৃথিবী।
তোমার প্রহরে একদল সুদর্শন নাবিক বন্দরে।
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
রচনা: ১/৬/২০২৪ রাত, ১:১৬,
গঙ্গা নদীর তীরে "পাগলা" নারায়ণগঞ্জ।
উৎসর্গ: প্রিয়তমা সুপ্ত'কে"