ইচ্ছেঘুড়ি টি অনেক আগেই সুতো ছিঁড়ে উড়ে গেছে দূর অজানায়,
তবুও ইচ্ছে হয় একটু অভিনেতা হই।
অভিনয় করে আমিও রঙ্গমঞ্চে রঙ্গরসিকতা করি,
যেখানে সকাল থেকে সন্ধ্যা অবধি শুধু অভিনয় আর অনুনয় চলে,
সেখানে আমি কেন আর দ্রষ্টা হব?
কাজের ফাঁকে কিচেন রুমটাও যে এখন শুটিং স্পষ্ট,
প্রতিনিয়তই হনুফা-হারুন সেখানে ফিল্মের রিয়ার্সাল করে,
কাজের মাঝেও চলে তবে সেটা চোখে চোখে।
ইউসুফ-মিঠুন-সোহানরাও এখন নাট্যব্যক্তিত্ব,
হোস্টেলে প্রতিটি সন্ধ্যায় এখন ওদের নানারুপে অভিনয় করতে দেখা যায়,
কখনো রাজাকার আবার কখনো সংগ্রামী মুক্তিযোদ্ধা।
ডিজিটাল এই নাট্য সিডর এখন আমার গৃহেও হানা দিয়েছে , তাই
আমারও ইচ্ছে নানা রঙ্গে সেঁজেগুজে বহুরূপী হই,
বহুরূপে বহু ঢংগে বহুজনার মন জয় করি।