যেখানে কবিতারা অবজ্ঞায় জ্যান্ত
লাশ হয়ে পড়ে থাকে,
যেখানে বীর্যহীন কবিতার অস্ফুট আস্ফলন ঘটে,
সেখানে কি কেউ কবি নয়?
বেশরমা উপমায় বস্ত্রহীন সাঁজে
একের পর এক কবিতা এসে জমা হয়
অর্ধাঙ্গিন অথবা সর্বাঙ্গীণ।
সবারই দৃষ্টিকটু হয় কিন্তু দৃষ্টিপটুর চোখ পড়ে না,
অতপর .....
তাচ্ছিল্য ও উপহাস্যের নায়িকা হয়,
সুকৌশলী সুতীক্ষ্ণ শিশ্নাঘাতে
ধর্ষিতা হয়ে হয়ে সর্বংসহা হয়!
একের পর এক অবশিষ্ট শবদেহ জমা হয়।
শবদেহে কোকিল কণ্ঠীর থুথু পড়ে
শিষ্টের পদাঘাতে ধুলোয় মিশে যায়,
তবুও ওদের দৃষ্টিপাত হয় না!
শ্রীহীন কবিতায় নিরর্থক প্রশ্ন রয় ;
মিষ্টভাষী,শিষ্টাচারী ও ধর্ষণকারীর পার্থক্য কিসে?