আজকে ভীষম পড়ছে মনে প্রিয় দাদির মুখ,
স্বাপ্নতীরে ভিজিয়ে রাখা আদর ভরা বুক।
অহরসময় মেঝ ঘরের ঐ এক কপাটের পাশে,
পানদানিটি সাজিয়ে পানে থাকত একলা বসে।
ভাবত হয়তো একলা বসে ফেলে আসা দিন,
সুখের রঙে চারিদিকে ছিল যা রঙিন।
চাঁদের আলোয় যেই ঘরটা করতো ঝলোমলো,
ভীষণ আঁধার যায়না ভেদা একটা কুপির আলো।
ছেলে-মেয়ে, স্বজন পদে, যে ঘর ছিল ভরা,
কালের ভাঁজে, আপন কাজে ব্যাস্ত ভীষণ তারা।
যেই দুটিপা আজকে অসাড় উঠতে-বসতে পীঁড়া,
একাই বানতো এক ঢেঁকিতে দু’চার ধামা চিঁড়া।
                                             চলমান...