নারী তুমি লক্ষ্মী কভু, প্রেয়সী প্রিয়তমা।
ভাই'এর বোন বন্ধু কভু, যুদ্ধ প্রেরণা।
বীরাঙ্গনা কভু তুমি, হাজার যুগে যুগে।
শ্রেষ্ঠ তুমি মা হলে তাই,
বেহেস্ত, তোমার পায়ের নীচে।


নারী কভু তোমার কাপড়, ঢাকে বিশ্ব লাজ।
বীরের ঘাম, অশ্রু চোখের স্বপ্ন কারুকাজ।
আঁকো তুমি কোমল পরশ, বুলিয়ে প্রতি রাতে।
বিশ্ব তখন ঘুমিয়ে পড়ে, তোমার স্বপ্ন সাথে।
তবুও তুমি নিঃস্ব শেষে, বিশ্ব হতাশায়।
তুমি নারী ঘরের লক্ষ্মী, যখন অন্ধ কাড়ায়।


নারী তোমার আগুন লাগা, সভ্যতার এ সাজে।
তোমার আলো কেড়ে ওরা অন্ধকারে রাজে।
অধিকারের দোহাই'এ যদিও তোমার কাপড় ছাড়া।
তোমার নূরের জ্বলসানি তে ওদের আলো হারা।
আলো শালীন পথে।
নারী তুমি ঘরের লক্ষ্মী হৃদয়ে যদি র'তে।


নারী তুমি পণ্য আজকে, তোমার করা ভুলে।
যে আঁচল খানি দোলনা ছিল, ফেলল ওরা খুলে।
তোমার উদরে জন্ম ওদের, তুমিই যে সে মা।
তুমি রাবন চিনেও যে, ওদের মারলে না।
সে রাবনের অত্যাচারে জগৎ দিশে হারা।
তোমার ভালবাসা ফেলে, রূপে পাগলপারা।


নারী তোমার বিরূপ রূপের স্বরূপ নিয়ে হেলায়।
সারা জগৎ মেতে উঠে, ধ্বংস প্রেমের খেলায়।
তবুও তুমি মা
তোমার ভালবাসার সুখ বিশ্ব কামনা।


[facebook post:- 29/12/12]