মোড়ের দোকানে ঘুগনি মুড়ি আর এক কাপ চা  খেয়ে
হরিদা কে দামটা দিতে গেলাম-
সে নিলো না।


পাশের রিচার্জ দোকানে ত্রিশ টাকা রিচার্জ করার পর  
দোকানদারকে টাকাটা দিতে গেলাম-
সেও কিছুতেই টাকা'টা নিলো না।


এমন কী সকালে জগাই-এর সেলুনে চুল দাঁড়ি কাটার পর
কতো টাকা হয়েছে জিজ্ঞেস করতেই
সেও বলল- পয়সা দিতে হবে না ভাই।


অথচ ওরাই কয়েক দিন আগে
অনেক টাকা ধার হয়ে গেছে বলে চেঁচাত।


কিন্তু এখন ভোটের ঘন্টা বেজেছে ।
স্থানীয় নেতারা কিছু দোকান বুকিং করেছে ফ্রি সার্ভিস দেবার।
যে ফ্রি সার্ভিসের আড়ালেই রয়েছে ফাঁদ,
বেকারদের বুক থেকে গণতান্ত্রিক অধিকার লুটে নেবার।  


             ***&***