এখনও গভীর রাতে
গুহাচিত্র আঁকা হয় দেহের দেওয়ালে !
আদিম ছেনির ঘায়ে পাথরের প্রাণে জাগে সাড়া
সমগ্র শরীর জুড়ে নেচে ওঠে উল্লাসের ঢেউ
               অজন্তা-ইলোরা-খাজুরাহো !


ফুল খাই,ফল খাই,বোঁটায় বিভোর হয়ে থাকি
পাতার পোশাক পরে নেমে যাই অতলান্ত গোপন গভীরে! সাফল্যের উষ্ণস্রোতে ভেসে যায় পাপপুণ্যবোধ,
মাখন মাখানো হাত তুলে ধরি ঈশ্বরের দিকে !


জীবনে জীবন মেলে না,তাই শঙ্খচিল
বাসা বদলায়, খাঁচা থেকে প্রতিদিনই
পাখী উড়ে চলে যায় নীলকুঞ্জবনে !
পাখীদের নিজস্ব কোনো প্রতিলিপি নেই
চঞ্চু দিয়ে শব্দ আঁকে চঞ্চল চঞ্চুর গভীরে !
খুশির খেলায় পশু,পাখী বা মানুষ
প্রতিটি প্রাণীর মনে আকন্ঠ তৃষ্ণা নদী
নিত্য বহমান !!!