.                     ওহে শরৎ,
                  শূভ্রতার আঁধার,
কেন তুমি নিয়ে আসো, এতো শূভ্রতার বাহার ?
নীল গগনে শূভ্র মেঘ,মাটিতে কাশফুল দোলে,
           শূভ্র কুহেলিকা প্রকৃতির মাঝে,
               হিম হিম পরশ বোল।
তটনীর বুকে খেলা করে,উন্মাদ স্বচ্ছ জল,
            শুভ্র মেঘের  রাজ্যে উড়ে,
               কপোত  কপোতী দল।


         উন্মাদ এ শরতে ,পরতে পরতে,
                    শূভ্রতারই  মেলা,
শূভ্র পাখায় ভর করে ওই,বলাকার ছুটে চলা।
           রজনীর  গগনে,শূভ্র মেঘের  সনে,
                    স্বচ্ছ  চাঁদের  খেলা,
বাতায়নের ফাঁকে শূভ্র আলো, এ মন আত্মবোলা।


          এমনো শরতে ঘুচে যাক এই,
                 ধরিত্রীর যত কালো,
কালো মনে, কালো কর্মে, জ্বলে উঠুক আলো।
  শারদ শূভ্র হয়ে উঠুক সব মানবের জীবন,
                 তবেই সার্থক  হবে,
          শরতের  এ শূভ্র আয়োজন।
                            ---০----


রচনাকালঃ৩০/০৯/১৪ ইং
(শীতলক্ষ্যার তীরে, গাজীপুর)