বেলেল্লা দিবস
   এম, এ,সালাম
     ১৪-০২-২০


মুসলিম তোমরা এড়িয়ে যাও-
ভালবাসা দিবস চৌদ্দই ফেব্রুয়ারী,
বাসার বাহিরে যেতে নাহি পারে
কোন বেগানা মুসলিম নরনারী।


পতিতাকে তুমি ঘৃণা করিতে-
   সতত মুখ ফিরিয়ে থেকো,
তোমার মেয়েটি যে প্রেমে পড়েছে
    সে খবর কি তুমি রাখ?


হিযাব করার কথা যে মেয়ের-
     সতত বাসায় থাকার কথা,
সেই মেয়ে চলছে হিযাব ছাড়া
    তার কি ভালবাসা করার কথা।


মেয়েরা থাকিবে আব্রুর ভিতরে-
    হিযাবে মুখুশে চলবে রাতে,
সেই মেয়ে কেন ছেলের হাত ধরে
    বেহায়ার মত রাস্তাঘাটে হাটে।


নামাজ রোজা যতই রাখ পড়-
এই গুলো যে কাজে আসবে না,
দেখিয়া রাখ তোমার মেয়ে যেন
১৪ ফেব্রুয়ারী ঘরের বাহির হয় না।


বেহায়ায় চলনে যেনা বাড়ছে-
    এ জন্য অভিভাবকরাই দায়ী,
তোমার মেয়ে-স্ত্রীকে নিয়েই
    নির্বিঘ্নে জাহান্নামেই যাবেই।


তাহাজ্জুদ পড়ে কপাল কাল কর-
   এই ইবাদৎ কাজে আসবে না,
খেয়াল রেখো তোমার মেয়ে যেন
    দিবসে অন্যের হাত ধরে চলে না।


তোমার শরীরে কি রক্ত মাংস নেই-
সবই কি ময়লা দূর্গন্ধে ভরা,
তোমার মেয়ে হারামিতে মশগুল
তোমার চোঁখে পড়ছে না যে ধরা।


পাড়ার সব বখাটে পোলাপান-
গুর গুর করে তোমার মেয়ের পিছে
তোমার সামনে দিয়ে চলে যাবে
হাত ধরে সে খবর নয় যে মিছে।


বিদেশে থাকো বউ বাড়ীতে রেখে-
তুমি যে জগত সেরা বোকা,
তোমার স্ত্রী মোবাইল ফোনে
অন্যের সাথে পরকিয়ায় লিপ্ত, বলে নানা কথা।


তাবলীগ কর ও তাবলীগ ভাই-
তোমার বাড়ীর খবর রাখ কি?
তোমার মেয়ে স্ত্রী মোবাইলে ফুসফাস করে
ও ভাই তার খবর রাখ নি।


ওহে মুসলিম তোকে ধিক্কার জানাই-
তোমার জন্য করি কত আপসুস,
তোমার মেয়ে পরহেজগারি ছাড়িয়া
হয়েছে সে মস্তবড় দায়ুস।