ফাগুন আসলেই মনের মাঝে-
নতুন উদ্দীপনা জাগে,
দক্ষিনের সমীরণে উদ্দেলিত হয়
শিমুল,পলাশ তরুর বাগে।
উষ্ণ ছোঁয়ায় প্রবাহিত হয়-
ভোরের হীম শীতল বায়ু,
বসন্তেরই অপরাহ্নের বাতাস
বাড়িয়ে দেয় জীবনায়ু।
বসন্তেরই শুভ বিকেলে ঘুরতে-
ভাললাগে প্রিয়জনকে নিয়ে,
প্রয়োজনে বর্নীল সাজে সাজিব
কৃষ্ণচুড়ার লালফুল দিয়ে।
ফাগুন আসলেই দূর নীলিমায়-
চাতক-চাতকীর অভিসার,
সকল জীবের মনের ভিতরে
জাগে সুখের তাঁরা বেশুমার।
শিমুল ফুলে পাখি ডেকে যায়-
খায় পাপড়িঁ ভরা মধু,
মৌ-মক্ষিকা নেচে গেয়ে যায়
হাস্নেহেনাদের বসন্তেরই যাদু।
সন্ধার আগে প্রখর সূর্যটা যখন-
নদীর ওপারে ডুবে যায়,
তীরে বসে দক্ষিনের সমীরণে
প্রেমিক প্রেমিকা গল্প বলে যায়।
ফাগুন আসলেই উলঙ্গ শাখে-
গজায় নতুন নতুন পাতা,
সস্তির নিঃশ্চাশে হাফ ছেড়ে বাঁচে
দুপুর রোদে মাথায় ছাতা।