অমানুষের গল্প বলি
এম এ সালাম
০২-১১-১৯
অশ্লীলতায় চাপা পড়ে সভ্যতাটাই ঢাকা- অনূচারের মুখোশটা আজ হয়েছে যে ফাঁকা।
বিবেকের কাছে আজ মানবতার ঢেউ নেই-
পথের পাগললিটা মা হয়েছে,বাবা হয় নি কেউ।
এই শিশুটির জন্ম হলে কি হবে ওর পরিচয়-
জারজ নামের কলঙ্কটা ওর মাথা তে বয়।
কে সাধু সেজে কাজটা করে, করল পলায়ন?
মান্যের ছেলে কামডা করলে থাকে সব গোপন।
পাপের বোঝার ভার বাঁশটা পাগলী বয়ে বেড়ায়-
রাতের আঁধারে ভদ্র পুরুষ ধর্ষনে পারদর্শী দেখায়।
সমাজটা আজ চাটুকারের বেশে হচ্ছঅনিয়ম-
ভন্ডরা সব আসনে বসে করছে আইন কানন।
পাপের বোঝা মাথায় নিয়ে পাগলি চলছে দিবানিশি-
এমন কামডা যেই করল তাকে ঘৃনা অহর্নিশি।
আমি বলি ঐ লুচ্চাডারে যদি পাইতাম পথে ঘাটে-
জুতার মালা ঝাটার বারি দিতাম ওর মাথে।
পাগলিনীর পুত জীবনটা ঘৃনাই রয়ে গেল-
ঘৃণার বোঝা মাথায় দিয়ে কোথায় লুকিয়ে গেল।
এমন কাম করে যারা তাদের আইনের আওতায় আনুন-
দিনের আলোর মত তাদের চেহারাটা চিনুন।