খাল কাটার নামে লোপাট করছে-
     হাজার হাজার কোটি টাকা,
যে খালে আজ উপকারে আসলেও
     বাগান বাড়ীর হচ্ছে ছাটা।


বৃক্ষের বাগান ফসলের জমি-
     বেকু দিয়ে করছে সয়লাব,
প্রয়োজনের চেয়ে অপ্রয়োজনে
     উন্নায়নে করেছে জয়লাব।


খাল যেভাবেই ছিল সেভাবেই-
    থাকিলে হইত কত ভাল,
বৃক্ষের ক্ষতি দেখে জনসাধারনের
     মন পুড়ে হয়েছে কাল।  


খাল কেটে আজ পানের বরজ-
     বেকুতে নষ্ট করে দিবে,
যা দেখে আজ বরজের মালিক
     কষ্টে মাথায় হাত দিবে।


কাটার নকশা  সিডিউলে ছিল -
    দুই দিকে চার মিটার,
এস ও সাহেব বাড়িয়ে দিল হায়!
    মাঝ থেকে আট মিটার।


জনসাধারনের উপকারের কথা-
     যে প্রতিষ্ঠান নাহি খুজে,
জবাব দেয়না  কষ্ট হলেও
     সব সহ্যকরে নেয় মুখ বুঝে।
    
জনগনের পাশে দাড়াতে কেউ-
      আসেনা কাছে  এগিয়ে,
বরং ভুল বুঝাইয়া ক্ষতি করেছে
     সমাজপতিদের নিচ্ছে ভাগিয়ে।
    
      
আমার একটি প্রতিবাদী কবিতা "অপ্রয়োজনের প্রয়োজনে"
লিখার কারণঃ- বরগুনা সদরের মনসাতলী খাল কাটার বাস্তবতা
নিয়ে আমার লিখা।