ঊঢ়ির অধিকারে
এম,এ,সালাম
০৮-০৯-১৯
তুমি ছিলে অপরিচিত একজন-
শুধু কলেমার বুলি দিয়ে,
কলেমা পড়েছো তাই বলে কি?
আমার আদরের স্বামী হয়ে গেলে।
অধিকার যে নেইনি ছিনে-
তুমি স্বেচ্ছায় দিয়েছিলে,
তাই বলেই তো স্বামীর অধিকারে,
সবকিছু কেড়ে নিয়েছিলে।
দূরের মুখটি খুবই আপন হলে-
সামান্য ঊঢ়ির অধিকারে,
তাইতো আমি বধু সেজে,
গিয়েছিলাম তোমার ঘরে।
কোথার বর কোথার কনে?
পরিণয় হয় একে অপরের সনে,
উভয়ের মধ্যে মহব্বত ঢেউ
পেয়ারে পাহারসম বয়ে আনে।
অধিকার পেয়েই প্রভাব খাঁটাই-
তুমি যে প্রানের স্বামী,
তোমার মত আপন কেহ নেই
এই ধরায় আমি জানি।
অর্ধাঙ্গিনী বলেই তো, কাছে থাকিব-
সর্বাবস্থায় সারা জীবন ভর,
এখন থেকে আমরা দুজন
একই বৃন্তে ফুলের অধিকার।
অধিকার বলেই যে বায়না ধরি-
শুধু তোমারই কাছে,
ঊদ্বার অধিকারে সব কিনে দাও
আমার পছন্দের যাহা আছে।
তোমার কাছে ই ঘুমিয়ে থাকি-
শুধুই স্বামীর অধিকার নিয়ে,
এই কারনেই কি আমারে তুমি?
পছন্দ করে,করেছিলে বিয়ে।
স্বামীর অধিকারে শশুর শাশুরী-
দেবর, ননদ, ননদ জামাই,
সত্ত্বাধিকার শুধু তুমি আমার
অন্যদের স্বামীর অধিকারে পাই।