শুধিতে তোমার মায়ার ঋণ
খুঁজিতেছি তোমায় অনেকদিন!
বিরহ ব্যাথা আছে যতো
বহিব আমি একাই শত;
তাই আজো আমি যাকে
খুঁজিয়া ফিরি সারাটাদিন,
এ পরাণ বুঝি  হইতো শীতল,
একান্ত অপন করে পাইলে তাঁকে।


কখনও বা পাশা-পাশি
কখনও বা চোখা-চোখি
কখনও বা খুব কাছা-কাছি,
কখনও বা লুকালে আড়ালে
তোমাকে যে না পেয়ে হারালে
গন্ধ-বিধুর ধুপ হয়ে পোড়ালে;
তাই সে ব্যাথায় অন্তর-হিয়া
যাই যে তব বিরহে মুর্ছিয়া।


যেন সে ডাকে আমাকে
আমি শুনি যেন নির্বাকে!
যেন তা নিঃশ্বাসের হাওয়া
একান্ত আপন করে চাওয়া,
বুঝিবা শ্রাবণ শেষের তরে
কেঁদে ওঠে শরতের হাওয়া,
তবু তাঁকে একান্ত আপন করে
এ জীবনে হলোনা বুঝি পাওয়া।