ভোটের দিন নিজেরই চেনা পথঘাট
কেমন যেন অজানা আশঙ্কার মেঘে মোড়া!
সবসময় একটা কি হয়! কি হয়! ভাব...      


এমন অনিশ্চিতের মাঝে
অজানা অচেনা প্রতিকূল পরিবেশে ভোট নিতে যাওয়া! আর যুদ্ধে যাওয়া!    
খুব একটা তফাত করতে পারি না!
চাকরির হাজারো বাধ্যবাধকতা; যেতে হল তাই!  


কিনারা দেখতে না পাওয়া
এক সমুদ্র কাগজ আর খাম পূরণ।  
একরাশ দুশ্চিন্তা উদ্বেগ আর ক্লান্তিতে নুয়ে থাকা
বিপর্যস্ত শরীর ও মন নিয়ে      
এক পাহাড় ঝঞ্ঝাটের এবড়োখেবড়ো অপেক্ষমাণ পথ পেরিয়ে  
তবেই, ভোটযন্ত্র জমা দেওয়ার সাফল্য!  


কার আর ভালো লাগে এমন কাজে ব্রতী হতে!


তবু ভালো লাগছে! গিয়েছিলাম বলেই হয়তো!  
তবু ভালো লাগছে! কোন অজুহাতে নিজেকে সরিয়ে নিই নি বলেই হয়তো!


হয়তো সামান্য বিন্দু সমান অবদান
হয়তো একেবারে প্রান্ত ভাগে লগ্ন থাকা  
তবু গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার এই সুবিশাল কর্মযজ্ঞে
শরিক হতে পেরে
নিজ ব্রত পালন করতে পেরে    
বড়ো ভালো লাগলো তাই...