আমার মেঘ বালিকা
তার সঙ্গে মনোমালিন্য
ধুলো জমা পিয়ানোয় হাত রাখতেই
নেমে আসে বিষাদ সন্ধ্যা
গভীর রাত, একাকী যন্ত্রনা  


নিয়ন আলোয়
জোৎস্না আসে বাতায়নে
রূপালী জোৎস্নার কামনায় শরীর কাঁপে  
নতজানু হই তার কাছে
হাত বাড়াই সৌন্দর্য্যে


গুমোট মেঘ
ঢেকে দিলো জোৎস্না প্রপাত
চিৎকার করি, সরাও সরাও অবগুন্ঠন
বনবাসরে মত্ত হবো, উন্মত্ত শরীর
বাসনায় উদগ্রীব  

প্রতিবন্ধকতা
আমার শিয়রে তখন ভোর
কিচমিচ পিঞ্জরের যতনে পোষা পাখি
তখন খাবার খোঁজে
বাইরে পরিযায়ী পাখিরা উড়ে যায়


দুয়ারে আলো
কেউ মৃদু মৃদু নাড়ে কড়া    
যন্ত্রনা মাখা চোখে খুলতেই তার গভীর চুম্বন
মেঘবালিকা বলে আমি তোমারি তো আছি
আমরণ থাকবো পাশে পাশে  


জীবন কানেকানে
দিয়ে যায় গুরুদীক্ষা
হে মানুষ তুমি নিষ্পাপ হও
হে প্রেম তুমি আরো শুদ্ধ হও
হে দেহ তুমি রোজ রোজ অশুচি হয়োনা ।