একটা মেয়ে,
যার কাটাকুটিতে বড্ড ভয়,
তার প্রত্যাশা,
সবই যেন ভাল হয়।


সেই মেয়ের,
একটা বাড়ি খুব পছন্দ,
তার শান্তি চাই,
বন্ধুত্ব পরিণতি হোক যত আছে দ্বন্দ।


সে চাইত,
ছোট্ট একটা ঘর,
যেই ঘরে,
সবাই আপন কেউ হবেনা পর।


গয়নাটা,
সে পছন্দ করত ভারী,
একটা সময়,
সেটাই স্ব-ইচ্ছায় করল বিক্রি।


পেলোনা কভু,
সেই ঘরটা, যেটা চেয়েছিলো তার মন,
যাওবা পেল,
কিন্তু সেই ঘরেতে কেউ হয়নি তার আপন।


বাড়িটা তার স্বপ্নই ছিলো,
যেটা পূরণ হয়নি কখনো,
সত্যি হলো দুঃস্বপ্ন যত,
তাইত দিবানিশী তার দ্বন্দ পোহাতে হত।


তার জীবনের ভালোটা কাটিয়ে,
পড়ল খারাপ সময়টা এসে,
হাসি মুখে রাজি হলো তখন সে
সীজার লাগাতে পেটে,


বন্ধক দিলো সাধের গয়না,
হলো এক রণের মুখোমুখি,
আজ তার শরীরে কাঁটার চিহ্ন,
তবুও যে সে সুখি।


সাধ যত দিল জলাঞ্জলি,
আমার মা সারাজীবন,
আমাকে দেখালো পৃথিবীর আলো,
তবুও আমি তাঁর কলিজার ধন।