এইতো সেদিন হঠাৎ করে আমি –
          তন্দ্রাদিদির শাড়িখানি পড়ে ;
গিয়েছিলাম স্বপনদাদার সাথে
          পাশের বাড়ীর জীবনদাদার ঘরে ।


গিয়ে দেখি, সেথায় জীবনদাদা
          সকাল থেকে সারাটি দিন ধরে ;
সুখোনদাদা, শান্তিদাদার সাথে
          প্রাণটা ভরে শুধুই খেলা করে ।


এরই মাঝে, হঠাৎ করে দেখি ,
          কোথায় থেকে দুখোনদাদা এলো ;
জীবনদাদার সাধের খেলা ছেড়ে
          সুখোনদাদা, শান্তিদাদা গেলো ।


স্বপনদাদাও সুযোগখানি বুঝে ,
          গেলো চলে আমার সঙ্গ ছেড়ে ;
তন্দ্রাদিও তখন আমার থেকে
          শাড়িখানি নিয়ে গেলো কেড়ে ।


খেয়াল হলো, চক্ষু দুটি মেলে ,
          পূব দিকেতে তাকিয়ে দেখি ফিরে ;
রবিমামা দাঁড়িয়ে আছে হেসে ,
          সামনে আমার সারাটা ঘর জুড়ে ।।