যে নদীটি তুমি আমায় দান করেছিলে
নিজস্ব বিকেলের একাকী পথে হেঁটে যায় তার বাঁকে।
রোদের আলোর ভরে ওঠে  নদীটির নির্জন পরিচয়।
অতীত পেরিয়ে দেখি মাঠ ভেঙে ছুটে আসে গগনাম্বুবাহী মেঘ।
পিপাসার ঠোঁট খোঁজে জল, আকাশ গড়িয়ে বৃষ্টি নামে।
সাঁতরে ওঠে বুকের ওপর তোমার দুর্বোধ্য অচেনা প্রেম।
বসন্তের গোধূলিবেলায় মুগ্ধ হরিণীর মত ছুটে এসেছিলো সে
অভিসারে একাকী।লাবন্য চঞ্চল হরিনীর প্রেমের ডানায়
রঙ লেগেছিল বসন্তের।হরিনী বোঝে নি জীবনের পরম্পরা,
ব্যক্ত করতে পারেনি জীবনের ধর্ম।
সময়ের করতলে বয়ে যায় নদীটির জল।
কবে যে হঠাৎ অন্ধকার নেমে এলো
থেমে গেল নদীটির জল।