এক উপত্যকা বক্ষজ্বালা নিয়ে
তুমি ছদ্মবেশী সুখে ঘুরে বেড়াও।
তোমার দুচোখ ঘিরে মত্ত হাহাকার
হতাশাময় নিঃস্ব সুপ্ত মনস্কাম।
যেদিন শিশুর মত
তোমার চোখে আমি তাকিয়েছিলাম
সেটা কি ছিল আমার ভূল  
আজও তোমার খোলা চুলের মেঘে
বইছে হাওয়া
সেদিন তো তুমি দিয়েছিলে
কবিতা লেখার প্রথম স্বীকৃতি।
সকল লোকলজ্জা ছেড়ে
আজও তুমি হেমাঙ্গিনী একা।
তোমার পঞ্চাশত্তমী প্রেম থমকে থাকে
রিক্ত নিরুপায় অভিমানে।
বাইরে অঝোর ধারায় বৃষ্টিতে
স্নাত আমি ।অজস্র আকাশ মুঠো
করে আমি নিয়ে আসব  
ভালোবাসার অক্ষর।
অবঞ্জা করে ফেলে দিও না।
তোমার কপালের টিপ হয়ে
জ্বল জ্বল করবে
সৌম্যাকান্তি তুমি –
কতটুকু জীবন ছিল শেষ
আদরের আগে।
যদি পরিশ্রান্ত লাগে। একটু
ছুঁয়ে দেখ তোমার
প্রিয় পুরুষের ঠোঁট..
তোমার ম্রিয়মান নিথর দেহে
ফিরে আসবে প্রেমের জোয়ার।