ছোট ছোট কিছু সুখ এসে যদি
মুছে দিতো আঁখিজল,
বড় বড় দুঃখ চলে যেতো ফিরে
বেড়ে যেতো মনোবল।


প্রতিক্ষার প্রহরগুলো সজন হারাবার
বেদনাকে হৃদয়ে মেখে
আবেগ ছড়িয়ে দিলো ব্যথিত জমিনে
জননীর সজল চোখে!


সমস্ত স্বপ্ন স্মৃতির পাথারে ছটফট
করে শরাহত পাখির মত!
তবুও সূর্য উঠে নিয়মিত পূবাকাশে;
তবুও ফুল ফোটে শত শত!


তাইতো শেষে মায়েরা আঁচল ফেলে
মুমুর্ষ জনতার কাছে,
বার বার ডাক দেয় জেগে উঠার;
বলে, হয়তো বেঁচে আছে!

চোখের জল হোক দ্রোহের বারুদ;
শোক হোক শক্তির উৎস।
সন্তান হারা পিতা-মাতার বিলাপে
অনড় জল্লাদ কি বিভৎস!