তলিয়ে যাওয়ার সময় হলো এবার
ফিসফিসিয়ে বলে গেলে গত রাতে;
শেষ হাততালি ভাঙিয়ে
এবার কিছু কচ্ছপের গজদাঁত কিনে রাখো―
ঘোড়ার পায়ের চিহ্নে বিসর্জন দিবা সে সব;
অতঃপর নিগুঢ় পাহারায় ডুবে যাবা।
যেমন উৎসুক অর্জনে তলিয়ে ছিলাম অমবস্যার আদরে;
আহা নিষিদ্ধ পকেট আমার―
শুয়ে গেছো কই ? কোন্ শামিয়ানার অলংকরণে!
চলে এসো এই পিতাহীন সবুজে
দেখো কতো অশ্লীল বেজে যাচ্ছি সবাই
যেন পুরাতন ঘড়ি বিক্রির লোভে ছুটি গেছে বৃদ্ধ নগর
আর হাতের গুণাগুণ পরীক্ষার জন্য এখনো দাঁড়িয়ে আছে
―সহজ বালিকা বিদ্যালয়।
তবুও আমি জেগেছিলাম; তোমার আওয়াজ খেয়ে―
অস্থির মোরগের চিৎকারে,
নিহত হাতের তালুতে তৈরি করেছিলাম সম্ভ্রান্ত গম্ভুজ
সেসব ভেঙে যাবে আজ অথবা কাল
অথবা শীঘ্রই কোনো বৃহস্পতি বার।
ছুটির ঘন্টা বেজে গেছে মাঠে
ডুবে যাওয়ার সময় এলো আবার...