দেহধারি আত্মা অস্থির সময় বেয়ে,
চলছে পথের ধুলোর তিলক মেখে
চড়াই উতরাই কাটাতার পেরিয়ে,
রৌদ্র শুকনো রক্তের ঘ্রান বাতাসে।


প্রখর রোদে গরলের বিষাক্ত শ্বাস
ধুয়ে নেবো আমি কথা দিলাম,
তুমি ছাতি সরিয়ে ধর ;মাথা পুড়ুক।


ধুনুচি কোথায় গেলো একা পথে।
একটু ধুনা চাই,
ভরাবো ধুয়াতে
প্রতি রন্ধ্রের দেয়াল ঘেঁষে দাঁড়াবো আড়ালে ।
আর কতো প্রাণ নেবে অকালে।
শেষ আছে, শেষ করো।
ছাই গুলো ঢেলে দেই বন্দা জমির আগাছায়।
গঙ্গা না-ই বা হলো বিষাক্ত।
দুষণের ভার মস্ত ভারি।


                   *****