তার পর কোন এক জ্যোৎস্না রাতে
রূপলী নদীর বাঁক ধরে ধরে
তুমি,আমি হেঁটে যাবো দূরে,বহুদূরে।
আধভেঁজা কচি ঘাসের তটরেখা জুড়ে!
ছায়া,ছায়াকে গিলে খাবে
বোয়ালের মতন।
বুনোহাঁস শিশ দিয়ে দিয়ে,
তোমার চুলের পরতে পরতে
লেলিয়ে দেবে উতলা পবন।
গুটি কয়েক কুনোব্যাঙ,হ্যাঁ কুনোব্যাঙ!
মাতালের মত ঘুরবে।
কাতান শাড়ির কুচির ভাঁজে ভাঁজে
মনের আনন্দে খেলা করবে
জোনাকির দল।
কামিনী ফুলের তীব্র সুবাসকে
উপেক্ষা করে করে,
চিবুক বেয়ে পরা ঘাম।
সুবাসিত করবে মর্ত্য কে।
সে রাতে নক্ষত্ররা
খসে খসে পরবে না।
খুঁজে পাবে না আমাদেরকে মুহূর্ত।
অনন্তকালের জন্য।হ্যাঁ জন্য,
আমার একদিকে জ্যোৎস্না হাঁটুক,
অন্য দিকে তুমি!