দেশে ছিল এক সুমিত বণিক
অর্থ-সম্পত্তিতেও ছিল ধনিক।
তবে বণিক ছিল মহা কিপটে
রশি টেনে টেনে চড়তো লিফটে!
দিন যায় না বলে দু-পোয়া তেলে
তাই পাজেরো চালাতো ঠেলে ঠেলে!
চা খেত জলে মিশিয় অল্প নুন
পান খেত পুঁইশাকে ঘষে চুন!
ক্ষিদে পেলে খেত মুঠো পান্তাভাত
তা খেয়ে কাটিয়ে দিত দিনরাত।
কিপটের দিন চলছিল বেশ
থামছিল না কিপটেমির রেশ।
একদা কিপটে গালে মশা বসে
রক্তশূন্য দেখে, মারে চড় কষে!
চড় খেয়ে কিপটে উঠে চমকে
কিপটে কাঁদে মশকের ধমকে।
মশক কয় কাঁদিস নে বাপ রে
তোদের ধন খায় শুনি পিঁপড়ে!