তাৎপর্য পূর্ণ কৌশর আর কিছু দূর হাঁটা-হাঁটি,
সৌভাগ্যের নাটকি'ও তার নাগর দোলায়;
চড়ে বসতে হয় আমাকে।
সু-দূর কালের এক সতেজ সকালে,
অকারণে'ই নিজেকে আবিষ্কার করতে হয়
দায়িত্বের স্বার্থে।
তবুও... এ অবস্থানে দাড়িয়ে আমি আমারী পক্ষ হতে,
একটি মাত্র গোলাপ'কে নিবেদন করেছি।
প্রজন্মের মাঝে নিজস্ব স্বত্তা'কে দাঁড় করাতে,
তবে নিজে'কে নয়।


কিন্তু, মায়া-পূরী রমনীর আবেদন হতে এটুকুই.....!
এটা ছিলো তার ইন্দ্র সুচিত ইতিহাস;
তাকে আজ উদাস করে তোলে আকাশে পাক খাওয়া চিল।
সে দৃষ্টি মেলে খোঁজে কবিতায় পাওয়া তরুন কে,
তরুনকে আবিষ্কার করে তার নির্দিষ্ট চিত্তে;
এটি আমি অনুভব করি তার উদ্দীপনা পথে।
তবুও তার পুরুষ-তৃপ্ত প্রহর;
এমন কি হতাশার খানিকটা অংশীদার?
প্রয়োজনের গলিতে খোঁজে।
তার বিশ্বাসের মাঝে ছিলো প্রশ্নের ব্যাকুলতা?
তার সেই নিবেদিত লাজুক উত্তর,
একদিন কবিতা মাতাল তরুণের কথাতে প্রকাশিত।



[ সারথী, ❤️ লেখা- ০৭.০৭.২০০২]