এই ক্রমশ বর্ধিষ্ণু বিশ্ব ব্রহ্মান্ডে,
তোমার আমার একজাগতিক সরল রৈখিক দূরত্ব,
সসীম ছাড়িয়ে গেলো।
অন্তস্বার শূন্য দেয়ালগুলো ঠিক ঠাক ভেঙ্গে ফেলা গেলোনা।
কৃষ্ণবিবরিয় শূণ্যতা ছাড়িয়ে গেলো রক্ত প্রবাহ ধরে হৃদপিণ্ড হয়ে মস্তিষ্কে।
নিকোটিনের আঘাতে ছিড়েছে সহস্র নিউরন, শুধু ভুলানো গেলোনা সাইক্লিক বর্ষপঞ্জিকার বেশ কিছু দাগ কাটা দিন।
এখন চাঁদেরাও আর পুরো রাত জাগেনা,
জোনাকিরা ঘুমিয়ে পড়ে ঠিক এশার আযান শুনে।
সাক্ষী থাকে মিল্কিওয়ের সকল নিরব নিহারিকারা।
এরপর ঘুম আসে,
আধো আধো ঘুম আসে,
যখন ভোরের আযানেরর সাথে দূরের ভোতা শঙখের ধ্বনি মিলিয়ে যায়, তখন
অজস্র পাখির কলতানে।
সাথে সাথে,
অজান্তেই জ্বলে যায় পকেটের শেষ শলাকা।