'আমি শ্রী কেদারনাথের দর্শন পেয়েছি।
যেমন শ্রী সীতাপতি পেয়েছিলেন মহাদেবের দর্শন
লঙ্কার ধানী লঙ্কাকে বধ করার ঠিক আগে'।
ধ্যানে বসে এই বিদ্যা তিনি অর্জন করেছেন।


শেষ দফার মতদানে কি রক্ষা হবে?
ইস্তাহারটা শুরু করতে পারতেন এই ভাবে-
তাতে কিছু আঁতেল তার প্রণামীর ঝুলিতে ফল ও ফুল ভরে দিতো!
কিন্তু ইস্তাহারের শেষটায় তিনি গণ্ডগোল বাঁধলেন।
কেন?
যিনি সাধু, তিনি হিমালয় থেকে লোকালয়ে নেমে আসেন।
আর যিনি অসাধু, তিনি লোকালয় ছেড়ে হিমালয়ে পালিয়ে যান।  


তিনি হয়তো ভাবছেন-
মানুষ মত না দিলেও ইয়েতিরা ওনাকে মত দিয়ে জেতাবে।
ঠিকই।
আর ইয়েতিরা যদি ওনাকে মতদানে জেতাতে না পারে,
তাহলে সাধারণ মানুষ গুহায় গিয়ে থান ইট নিয়ে
সুনির্দিষ্ট হামলা করবে।
কিন্তু মানুষ গুহায় পৌঁছোবার আগে
যদি তিনি সমাধি হয়ে যান,
তাহলে জ্ঞানের সাগর মহাশয়ের মূর্তির মতো
ওনার ধর আর মাথা আলাদা করে দেওয়া হবে।
মানে মানুষ তখন আর সুনির্দিষ্ট হামলা করবে না,
রোড শো করবে বহিরাগত ইয়েতিদের এনে।