ফুটপাথে শোয়া পাঁচজন নিরীহ মানুষ
চাকার তলায় এক নিমেষে শেষ-
একই দিনে কী তাদের মৃত্যু লেখা ছিল!


যে হরিণ ঘুরে বেড়ায় বনে
আপন মনে মনেরই আনন্দে-
বাঘের হাতে লেখা থাকে তার মৃত্যু।
কিন্তু সে মরলো কার হাতে?


পিটিয়ে মারা ডাক্তারের পাশে পাবলিক নেই,
তারার পাশে সদা ব্যস্ত
অথচ ডাক্তার যখন সমাজ সেবা করেন,
তারারা তখন খসে পড়ে মুখ থুবড়ে।


আইন পাবলিকের মতোই অন্ধ।
অপমৃত্যুর হাত থেকে ডাক্তারের রেহাই নেই,
রেহাই নেই পাঁচজনের ও সেই হরিণটার।
রেহাই আছে তারার-
খসে পড়লে আবার গজায়,
আবার আলো দেয় মিটমিট করে-
অথচ ডাক্তার সমাজকে পুরো আলো দেন।


তারার পাশে আজ অনেক তারা,
মানে যাদের কাঁধে তারা।
তারার নাচন দেখবে পাবলিক।
কাঁধে তারা নিয়ে তারাকে রক্ষা করবে
বড় বোকার দল!  
কাঁদবে ফুটপাথ, কাঁদবে হরিণ।
ডাক্তারের তখন শ্বাস ফেলার কোনো সময় নেই!