সিআইডি-তে দেখা,
সত্যি কিনা জানি না।


বৌ শেষ পর্যন্ত পাশে থাকে।
কিন্তু মেয়েটি এসেছিল গুপ্তচর হয়ে।
প্রতিরক্ষার ব্যাপার স্যাপার আমি অতশত বুঝি না।


স্বামী গবেষক।
যত তথ্য কেবল একটি পেনড্রাইভে।


বৌ ছুতো খুঁজছিল,
পেয়েও গেল।
স্বামী গবেষণাগারে অসুস্থ হয়ে পড়ায়
তাকে ছুটতে হল।
ব্যাস, টেবিলের ওপরেই মহা মূল্যবান জিনিসটা রাখা ছিল।
ও সেবা করে স্বামীকে নিয়ে এল ঘরে।


এ কী গেটের সামনে দশ দশটা মেয়ে দাঁড়িয়ে!
কারা এরা!


স্বামী বললো, 'এরা সিআইডি-র মেয়ে সব।
মেয়েকে মেয়েরাই ধরবে।
শরীর খারাপটা নাটক।
আসল পেনড্রাইভ লকার-এ'।


ব্যাস, আর পালিয়ে বাঁচবে কি করে!


বিশেষ সংবাদ দাতা জানতে চাইল,
'কীভাবে বুঝলেন'?
'তিনটে ব্যাপারে খটকা লেগেছিলঃ
ওর ফোন-এ বারবার কিছু অজানা নম্বর থেকে ফোন আসতো।  
ও সারাদিন ঘরে কী যেন খুঁজতো।
ও একেবারেই অভিমানী নয়।  
তখনই মনে সন্দেহ জাগে।
স্ত্রীকে সন্দেহ করা পাপ জানি,
তবে মা সবার বড়'।


জয় হিন্দ!