ক)


নারী, ওসব কথা আমি তোমার সামনে মুখেও আনি না
কারণ আমি জানি যে
তুমি কেবল প্রেম বোঝো, শরীর বোঝো না।
তবে সব নারী সতী নয়-
আবার সতী হলেও সব ক্ষেত্রে এক জায়গায় মন বসে না!
কেবল সবসময় পুরুষ খারাপ হয় না,
যদিও বহু নারী অকারণে কলঙ্কের দাগ বয়ে বেড়ায়!
আবার অনেকে ওসব কথা পছন্দ না করলেও
মনে মনে তা উপভোগ করে!
বেশিরভাগ ভালো হয়।


খ)


নারী, তুমি স্বেচ্ছাচারী পুরুষকে শিখিয়েছ গণতন্ত্র-
সে স্বেচ্ছাচার ভুলে সংসারে বাঁধা পড়েছে,
তাই তোমাকে কখনোই সন্দেহ করা চলে না।
নারী, আমার মতো তোমার বুক পকেট নেই,
আছে কেবল বুক ভরা ভালোবাসা।
আমি এতো হীন নই যে তোমাকে সন্দেহের চোখে দেখবো,
তুমি কেবল আমাকে অযথা সন্দেহ করো না-
জানবে সব পুরুষের রক্তে স্বেচ্ছাচার নেই।


গ)


নারী, তুমি বসে থাকতে আমার প্রেম পাবে বলে,
আমি তোমায় ভুল বুঝেছিলাম।
এ যুগে কেউ কারোকে বেশি সাধে না-
ওসব আগেকার যুগে হতো।
তুমি চলে গেলে
যেখানে সুখ তোমায় ডাকলো।
সুখ খুঁজে বেড়ানোই তো জীবনের মানে-
দুঃখ ছাড়া জীবন বৃথা জানি
কিন্তু বেশি দিন কেউ দুঃখের বোঝা বয়ে বেড়াতে চায় না।
সুখ ছাড়া শান্তি কোথায়!
নারী, এখন আমি সম্পূর্ণ একা।


ঘ)


নারী
উঁচু নিচু যাই হোক
তাকে সম্মান জানাও।
জানবে সকল নারীর ভিতর মাতৃভাব থাকে।