আমি হারিয়েছি যে পথে মূল্য হারিয়ে হয়েছি শূন্য
আমি পুঁড়েছি যে আগুনে বুলেট বিদেছি পাঁজরে
কি যেনো বাসা বেঁধেছে এই জীর্ণ শরীরে
অজানা কোনো ভাম্পায়ারের বিশাল আঁচড়ে


আমি মৃত্যু স্পর্শ করেছি বহুবার নরকের প্রহরীর ডাক শুনেছি
আমি ধোঁয়া ধোঁয়া ধূপখাঠি গুলি তরবারি  রূপ নিতে দেখেছি
রক্তে মিশে যাওয়া তোমায় ধমনীর উল্টো স্রোতে
বয়ে গেছো তুমি ভালোবাসার বেনোজলের চোরা আঘাতে


আমি এই ভালোবাসার জনজালে হাসি আঁকা হাসির মুখোশ পরিধারি
আমি উন্মাদ অমানবিক অবান্তর চলমান বালিয়াড়ি
উপশমের মরফিনকে ও মাথা নত করবে এই না বলা ব্যথা
থেকে যাবে মনে রবে শুধু এই শব্দ বিহীন মনে হীন কবিতা
মেটালিক শব্দে হারিয়ে যাওয়া নীরবতা
ফিরে পেতে চায় স্বাধীনতা
পুড়ে যাওয়া দেশের শেষ হওয়া যাওয়া মানচিত্রে আজও খুঁজে পাবে তোমায় তুমি
তবে জন্মান্তরের শেষে কর্দমর্ত হাতে দেবে হাতছানি
জলে ভেজা চোখ কোনোদিন ঘুমোবেনা জানি।