যুঁত বাধি লাঙ্গল-জোঁয়ালে
তারপর ঠাঁই ঠাঁই ডানি-বায়,
মাটির বুক ফালাফালা- ঘাম ঝরছে ।

ডান মানে পশ্চিম-রঙহারানো সূর্য
লাল গোলকে গোঁধুলি-আঁধার নামছে।

বৈধব্যের্ অবসরে সব পৃষ্ঠায় যখন কাম শিল্প- তোমার রপ্ত হতে সময় লাগেনি-
আঁধারে ষোলকলার পূর্ণ পাঠ।
বটের মাথায় কতক কাকের ঠোঁট,
লাল গোলক ঠুকরাচ্ছিল- কটি শকুন উড়ে গেল -লাল নির্মোহ ফ্লু পাখায় ধরে।

আমিও দিগন্তের লালে উল্লাস করতে পারতাম
কিন্তু কোরিনি,মানে ইচ্ছে হয়নি,
অস্তাচলের লাল ধরেই আঁধার নামে নিশ্চিত জানি আমি।
আঁধারে আমার ভয় নেই-
যদিও আঁধারের নিজস্বতায় মনে হয় অস্তিত্বহীন,
ছায়াহীন বোলে।
তারমানে আমি ছায়ায় অস্তিত্ব খুঁজি
নিটুট কলায় যেমন চুম্বন খুঁজেছিলাম একান্ত্ আলিঙ্গনে,
বৈষয়িক শিল্পকলা ভুলে তোমার বৈধব্যের প্রাক্কালে।

ছায়ায় আঁধার কাঁপে আজও....মরেছি তাই স্বমূলে।