সূচনালেখ্য-
নক্ষত্রের শহর থেকে গৃহত্যাগী হলো,
অগ্নিবিসর্জিত স্ব-ইচ্ছেয়
তারাখসা গল্পের এ পর্বে কার্যকারনের
যুক্তি আরোপ হলোনা কোন কালে,
মৃত্যুর কথা অবলীলায় ভুলে গেল বেভুলে।
যেমনটি সবাই ভুলে গেল পিতৃ-পর্বের শেষ চিহ্ন হারানোর কথা।
কার্যকারনের হিসেব কষেনি ক্রুশ বিদ্ধ যিশুর পাপড়ি মোড়ানো চোখের
আর আস্তা ভঙ্গে কবির বুকের রক্তক্ষরনের কথা কেউ জানেনি।
শুধু কবির কলম ভুলে গেল কবিতা উপমা আর কাব্য বিন্যাস।
কবিতা লেখেনি সে কলম আর কোনদিন,
কেউ কার্যকারণ জানেনি।

শুধু কবিতা জানে কবির অভিমানী মৃত্যুর আখ্যান....

পটভূমির পূর্নশ্চ-

যেমন খসে পড়া তারাটি যখন বিসর্জন দেই স্বভূমি
আগুনে পুড়েই নিঃশেষ করে অস্তিত্ব
আমি তার গৃহত্যাগের কারন খুঁজিনা
তার চিতার ইতিবৃত্ত মনে রাখিনা
শুধু একপলকের জলন্ত সে ছবিটাকে গল্পচ্ছলে  নক্ষত্রচ্যুতির গল্প বলে দিব্যি স্বস্তি কুড়াই।

আগামী সন্ধ্যার গল্প কথায় সেই একই অধ্যায় ভোলা মিথ্যে পর্বের আক্ষরিক চিত্রায়ন,
তারাজ্বলা বুকের কার্যকারণহীন


অনাস্থা
---------
চাঁদের আলো খুলে নেয় রাতের নেকাব
রাত গিয়েছিল চাঁদের ঘরে নগ্নতার অভিলাসে।

আঁধার হারানোর কার্যকারন অযাচিত সুত্রের অনাস্থা প্রস্তাব।