মৃত্যুর অধিক মৃত্যু, দেখিলাম তারে।
পল্লবিত শাখাটিও শুষ্ক হতে পারে
ক্ষণিকের তাপদাহে। নির্মল আকাশ
ছেয়ে যায় ছাইরঙা মেঘে। বাতাস
বিষাক্ত হয় বিষবাষ্পে মিশে। যৌবন
সময়ে ফুরায়। সূর্যের তীব্র কিরণ
পড়ন্ত বিকেলে হয় সব তাপহারা।
হঠাৎ-প্লাবনে ভাঙে নদীর কিনারা।


সবি হয়, হয় নাতো শেষ অহংকার
মানুষের; মূল্যবোধের থাকে না বিচার।
ফিরে যায়, ফিরে যায় পরিযায়ী পাখি
শীতশেষে নিজ দেশে; মানুষ একাকী
নিজেকে নিয়েই থাকে ব্যস্ত, বিভোর।
কাটে না, কাটে না হায় অমানিশা ঘোর।
মৃত্যু এসে নিয়ে যায় অনন্তের দেশে;
যবনিকাপাত ঘটে জীবনের শেষে।


রচনাকাল: ঢাকা, ০৮ ডিসেম্বর ২০২০